খুলনার কয়রায় প্রকাশ্যে হোটেলের মধ্যে মারামারিতে জড়িয়েছেন উপপরিদর্শক (এসআই) নিরঞ্জন রায় ও সরদার মো. মাসুম বিল্লাহ। এতে মাসুমের মাথা ফেটে যায়। এ ঘটনায় নিরঞ্জন রায়কে পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে।
শুক্রবার (৭ জুন) দুপুরে উপজেলার একটি খাবার হোটেলে পুলিশের দুই কর্মকর্তার মধ্যে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানান, এসআই মাসুম উপজেলার সদরের একটি হোটেলে খাবার জন্য বসেছিলেন। কিছুক্ষণ পর মোটরসাইকেলে এসআই নিরঞ্জন সেখানে আসেন। মোটরসাইকেল থেকে নেমেই তিনি এসআই মাসুমকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকেন। মাসুমও তাৎক্ষণিক প্রতিবাদ করেন। এক পর্যায়ে নিরঞ্জন প্লাস্টিকের চেয়ার তুলে মাসুমকে মারধর শুরু করেন। এতে মাসুমও চেয়ার তুলে রুখে দাঁড়ান।
সময় নিউজ | সময়ের প্রয়োজনে সময়
শুক্রবার, ৭ জুন ২০২৪, ২৪শে জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
language-logo-en
EN
সম্পূর্ণ নিউজ সময়
বাংলাদেশ
২২ টা ৪৬ মিনিট, ৭ জুন ২০২৪
পুলিশের দুই কর্মকর্তার মারামারি, মাথা ফাটল একজনের!
খুলনার কয়রায় প্রকাশ্যে হোটেলের মধ্যে মারামারিতে জড়িয়েছেন উপপরিদর্শক (এসআই) নিরঞ্জন রায় ও সরদার মো. মাসুম বিল্লাহ। এতে মাসুমের মাথা ফেটে যায়। এ ঘটনায় নিরঞ্জন রায়কে পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে।
কয়রায় খাবার হোটেলে মারামারিতে জড়ান পুলিশের দুই এসআই। ছবি: সংগৃহীত
কয়রায় খাবার হোটেলে মারামারিতে জড়ান পুলিশের দুই এসআই। ছবি: সংগৃহীত
তানজীম আহমেদ
১ মিনিটে পড়ুন
শুক্রবার (৭ জুন) দুপুরে উপজেলার একটি খাবার হোটেলে পুলিশের দুই কর্মকর্তার মধ্যে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানান, এসআই মাসুম উপজেলার সদরের একটি হোটেলে খাবার জন্য বসেছিলেন। কিছুক্ষণ পর মোটরসাইকেলে এসআই নিরঞ্জন সেখানে আসেন। মোটরসাইকেল থেকে নেমেই তিনি এসআই মাসুমকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকেন। মাসুমও তাৎক্ষণিক প্রতিবাদ করেন। এক পর্যায়ে নিরঞ্জন প্লাস্টিকের চেয়ার তুলে মাসুমকে মারধর শুরু করেন। এতে মাসুমও চেয়ার তুলে রুখে দাঁড়ান।
আরও পড়ুন: মামলায় পুলিশ সদস্যকে বাঁচাতে চার্জশিট জালিয়াতি
দুজনের মারামারির এক পর্যায়ে মাসুমের মাথা ফেটে যায়। পরে হোটেলে উপস্থিত লোকজন এসে তাদের শান্ত করেন।
পুলিশ কর্মকর্তাদের মারামারির বিষয়ে কয়রা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মিজানুর রহমান বলেন, দুজনে একসঙ্গে চলাফেরা করেন। হঠাৎ কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে এ ঘটনা ঘটেছে।
খুলনার সহকারী পুলিশ সুপার (ডি সার্কেল) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘পাবলিক প্লেসে এ ধরনের ঘটনা দুঃখজনক। উপপুলিশ পরিদর্শক নিরঞ্জনকে পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে। তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে।’