কোরআন অবমাননা করার পরই হঠাৎ করে “পাগল, মানসিক রোগী” বলে দায় এড়ানোর এই পুরোনো নাটক এখন আর কেউ বিশ্বাস করে না!
প্রতিবার একই কৌশল—কেউ আল্লাহর বাণীকে অপমান করলেই সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয় নাটক: “সে নাকি মানসিক ভারসাম্যহীন!”
প্রশ্ন হলো, যদি সত্যিই পাগল হয়, তবে কেন তার পাগলামি শুধু কোরআনের বিরুদ্ধেই জাগে?
বাইবেল অবমাননা করতে তার মনে আসে না কেন?
গীতা, মহাভারত, তাওরাত—এসবের প্রতি পাগলামি কাজ করে না কেন?
কেন শুধু ইসলাম, কেন শুধু কোরআন?
এই প্রশ্নের জবাব সবাই জানে।
এরা পাগল নয়, এরা পরিকল্পিতভাবে ইসলামবিদ্বেষী!
আর তাদের রক্ষা করার জন্যই “পাগল বানানোর খেলা” চলে—বারবার, মামলার পর মামলা, ঘটনাচক্রে মুক্তি!
এখন সময় এসেছে—এই অন্যায়ের প্রতিবাদে সোচ্চার হওয়ার।
কোরআনের অবমাননা কোনো মানসিক রোগ নয়, এটি চরম অপরাধ!
এই অপরাধীরা যতই মুখোশ পরুক, জাতি এখন বুঝে গেছে—
এরা জাতে মাতাল, তালে ঠিক!
মুফতি নেয়ামতুল্লাহ আমিন
সম্পাদক, মাসিক যুবকণ্ঠ
Jubokantho24.com