গতকাল হাটহাজারীতে আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী রহ. এর জীবনকর্ম শীর্ষক আলোচনা সভায় একটি বেদনাদায়ক দৃশ্য ফুটে উঠেছে। স্টেজে উঠার সময় মাজলুম, কারানির্যাতিত, আপোষহীন আলেমে দ্বীন—হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব আল্লামা মামুনুল হকের প্রাপ্য সম্মান যেখানে নিরাপদ রাখা হয়নি, সেখানে হেফাজত নামক একটি বৃহৎ সংগঠন নিরাপদ থাকার প্রত্যাশা করাই কঠিন।
একজন আলেমের মর্যাদা ক্ষুণ্ন হলে তা কেবল ব্যক্তিগত অবমাননা নয়; বরং সংগঠনের সামগ্রিক সুরক্ষাকেই প্রশ্নবিদ্ধ করে। হেফাজত যাদের ত্যাগ-তিতিক্ষা, কারাবরণ ও আত্মবলিদানের উপর দাঁড়িয়ে আজকের অবস্থানে এসেছে—তাদেরকেই যদি যথাযোগ্য সম্মান না দেওয়া হয়, তবে উক্ত আয়োজন কারিদের ব্যাপারে ভবিষ্যৎ স্থিতিশীলতা নিয়ে প্রশ্ন উঠবেই।
হেফাজতকে নিরাপদ রাখতে হলে ব্যক্তিত্বকে নয়, বরং আলেমদের মর্যাদা, ত্যাগী নেতৃত্বের সম্মান ও ন্যায়ের আদর্শকে অটুট রাখতে হবে। নচেৎ ‘নিরাপত্তা’ কেবল কথার ফুলঝুরি হয়েই থাকবে।
তাছাড়া আমরা গণতান্ত্রিক সংবিধানের তত্বাবধানে বসবাস করছি,রাজনীতি করছি গণতন্ত্রকে হারাম মনে করেই করছি।তবুও যারা আল্লামা মামুনুল হক সহ অন্যান্য ইসলামি দলগুলোর কর্মকাণ্ড পছন্দ হচ্ছে না চাইলে আপনারা আপনাদের মত করে আপনাদের মিশন চালিয়ে যেতে পারেন,আপনারা ভালো কিছু দেখাতে পারলে এসব দলমত ছেড়ে আপনাদেরটাকেই গ্রহণ করবো সমস্যা নেই কিন্তু আপোষহীন মজলুম পরীক্ষিত একজন বীর মুজাহিদকে নিজ এলাকায় নিয়ে ইনসাল্ট করবেন, অপমান করবেন তা আপনাদের কর্মকান্ডকে মারাত্মকভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করবে এবং কওমকে হতাশ করবে।