বৃহস্পতিবার, ০৮ Jun ২০২৩, ০২:০৩ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম :
‘বর্তমান সময়ে ছাত্র-উস্তাদদের মনোযোগ বিধ্বংসী হাতিয়ার হচ্ছে মোবাইল’ জনগণ এখন সচেতন, ভোটাধিকার কেড়ে নিলে ছেড়ে দেয়না: প্রধানমন্ত্রী তীব্র তাপদাহ : এবার দাখিল পর্যায়ের সব মাদরাসাও বন্ধ ঘোষণা দেশ ছেড়ে পালানোর অভ্যাস বিএনপির, আওয়ামী লীগের নেই : পানিসম্পদ উপমন্ত্রী হাটহাজারী মাদরাসার মহাপরিচালক হিসাবে নিযুক্ত হলেন মুফতী খলিল কাসেমী তৃতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন এরদোগান আ.লীগকে কেউ ধ্বংস করতে পারেনি, পারবেও না: প্রধানমন্ত্রী আল্লামা ইয়াহইয়া (রহ.)-এর জানাযা ও দাফন সম্পন্ন তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি থাকতে পারে জুনে আবারও হোঁচট খেয়ে পড়ে গেলেন জো বাইডেন

সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠায় রাসুল (সা.)এর আদর্শের বিকল্প নেই: জাতীয় ওলামা সমাজ বাংলাদেশ

যুবকণ্ঠ ডেস্ক:

আজ (১৯ সেপ্টেম্বর) সোমবার রাজধানীর পল্টনস্থ থানা বাসমতী রেস্টুরেন্টে সংগঠনের সভাপতি মুফতী জুনায়েদ গুলজারের সভাপতিত্বে ও সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মুফতী সানাউল্লাহ খানের সঞ্চালনায় জাতীয় ওলামা সমাজ বাংলাদেশের এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় সভাপতির বক্তব্যে মুফতী জুনায়েদ গুলজার বলেন, হযরত মুহাম্মদ (সা.) ছিলেন সর্বযুগের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ। পৃথিবীতে তিনি আগমণ করেছেন মানবজাতির মুক্তির দূত হিসেবে। তাঁর আদর্শ অনুসরণের মধ্যেই নিহিত আছে সকল মানুষের মুক্তি ও কল্যাণ। তাঁর আদর্শ অনুসরণ করলে সর্বস্তরের মানুষই সুখে-শান্তিতে বসবাস করতে পারবে। তাই জাতীয় ওলামা সমাজ বাংলাদেশ- হুজুর (সা.) এর সিরাত আমাদের জীবনের সকল ক্ষেত্রে বাস্তবায়ন করার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে।

তিনি আল্লামা মহিউদ্দিন খান (রাহ.) এর স্মৃতিচারণ করে বলেন, জাতীয় কনফারেন্স কে ধারাবাহিকভাবে প্রতিটি ধর্মপ্রাণ মুসলমানের নিকট পৌঁছে দেওয়ার জন্য জাতীয় ওলামা সমাজ বাংলাদেশ জাতীয় কনফারেন্স এর উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।

উক্ত মতবিনিময় সভায় মুফতী সানাউল্লাহ খান বলেন, বর্তমান অশান্ত পৃথিবীতে শান্তি ফিরিয়ে আনতে মহাগ্রন্থ আল-কুরআন এবং রাসূল (সা.) এর সুন্নাহ’র কোন বিকল্প নেই। তাই রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক মুক্তি ও শান্তির পথ খুঁজে পেতে গোটা মানবজাতিকে কুরআন ও সুন্নাহর পথেই ফিরে আসতে হবে।

সভায় অন্যান্য বক্তারা জীবনের সকল ক্ষেত্রেই রাসুল (সা.)এর আদর্শ অনুসরণ করতে সকলের প্রতি আহবান জানান। এছাড়াও আগামী (৫ নভেম্বর) জাতীয় সীরাত কনফারেন্স’সহ বেশকিছু কর্মসূচি গ্রহন করা হয় এবং সভা শেষে পূর্বের কমিটি বিলুপ্ত করে সংগঠনের সভাপতি মুফতী জুনায়েদ গুলজারকে পুনরায় সভাপতি করে নতুম কমিটি ঘোষণা করা হয়।

কমিটিতে উপদেষ্টা মন্ডলি হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন, যথাক্রমে- আল্লামা আবুল কালাম, আল্লামা আহমেদ আলি কাসেমী, আল্লামা মহিউদ্দিন রব্বানী, আল্লামা সানাউল্লাহ মাহমুদি, মুফতি ওয়াহিদুল আলম, মাওলানা ফজলুর রহমান।

কমিটির অন্যান্য সদস্যরা নিম্নরূপ-

সভাপতিঃ মাওলানা জুনায়েদ গুলজার, সিনিয়র সহসভাপতি, মাওলানা ইসমাইল বেলায়েত হোসাইন, সহ সভাপতি যথাক্রমে- মাওলানা এনামুল হক মুসা, মাওলানা শামসুল আলম, মাওলানা হারুন ইসলামাবাদি, মুফতি ইমরানুল বারী সিরাজী, মাওলানা সরদার নেয়মাতুল্লাহ, মাওলানা ফরহাদ আলম।

সেক্রেটারি, মুফতি সানাউল্লাহ খান, সহকারী সেক্রেটারি যথাক্রমে- মুফতি আব্দুল্লাহ ফিরুজী, মাওলানা হাবিব মাদানি, এহতেশামুল হক সখী, মাওলানা জামিল সিদ্দিকী, বান্দা মুহাম্মদ ইমদাদুল্লাহ। সাংগঠনিক সম্পাদক, মাহমুদুল হাসান শাহেদি, সহ সাংগঠনিক, মাওলানা সাদ বিন জাকির, প্রচার সম্পাদক, মাওলানা আলামিন আরাফাত মুফতি জাকারিয়া, মাওলানা আবির হোসাইন, মাওলানা নাসির হোসাইন। সদস্য যথাক্রমে- মাওলানা আব্দুল গাফফার, মাওলানা শরিফ হায়সা, মাওলানা মুসাইব হাসান জিয়াদ প্রমুখ।

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

All rights reserved © Jubokantho24.com