
অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান বলেছেন, ধর্মের সঙ্গে সাংঘর্ষিক এমন কোনো সংস্কার করা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন গণ।
শনিবার (১৯ এপ্রিল) রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের এক পোস্টে তিনি এ কথা লেখেন।
তিনি লেখেন, কিয়েক্টা অবস্থা! যৌনকর্মীদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার প্রস্তাব করেছে সরকারের নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন! বাংলাদেশের কোনো ধর্মের মানুষই এটা এলাও করবে না। নারী বিষয়ক কমিশন সার্বজনীন না করে সেক্যুলার শ্রেণির নারীদের দিয়ে এমন কমিশন গঠন করে একটা ক্যাচাল তৈরি করা হয়েছে!
তিনি আরও লেখেন, বিবাহ বিচ্ছেদে, ভরণপোষণে তারা ধর্মীয় আইনের বিরোধিতা পর্যন্ত করেছে। নারী পুরুষের সমতা তারা চায়। আবার তারা নারীর জন্য সংরক্ষিত আসনের পক্ষে (প্রতিযোগিতার মাধ্যমে সংরক্ষিত আসন, যেখানে শুধু নারীদের বিপরীতে নারী প্রতিযোগিতা করতে পারবে) এই সরকারের মনোভাব ও চিন্তা ফুটে উঠেছে নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনার মাধ্যমে। সংস্কারের নামে বিদেশি অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়নের চেষ্টাও কেউ কেউ করছে। আমার স্পষ্ট কথা, কোনো ধর্মের সঙ্গে সাংঘর্ষিক কোনো সংস্কার করা যাবে না।